রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৯:৪২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
লোকসভার প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারীর সমর্থনে, অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর রোড শো শ্রীপুরে উপজেলা নির্বাচনী প্রচারণার গাড়ী চাঁপায় শিশুর মৃত্যুর ৩ দিন পর মামলা: আসামী অজ্ঞাত ধোলাই খালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন অবশেষ নিয়ন্ত্রণে জানতাম না এত বড় দায়িত্ব নিতে হবে: শেখ হাসিনা গাজীপুরে শ্রীপুর উপজেলা কেনো বাতিল হলো প্রতিমন্ত্রীর ভাইয়ের প্রার্থিতা লালমনিরহাটে সেপ্টিঠ্যাংকিতে পড়া ছাগল উদ্ধার করতে গিয়ে ১ জন নিহত ও আহত ১ উত্তরায় ‘৩২‘রত্মগর্ভা মা’কে বিশেষ সম্মাননা প্রদান উত্তরায় বিআরটি প্রকল্পের প্রকৌশলীকে পিটিয়ে মেরে ফেললো, প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন শুক্রবার ভারতরত্ন বাবা সাহেব ডক্টর বি. আর আম্বেদকরের ১৩৩ তম জন্ম দিবস পালিত হলো

শরৎ চন্দ্রের মহেশ গল্পের কাশিপুর জমিদার বাড়ি সংস্কারের অভাবে ধবংসের দ্বারপ্রান্তে

 

নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

মাহমুদ হাসান রনি দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি 

চুয়াডাঙ্গার, ২৭/০৩/২৩ইং সোমবার জীবননগরে “মামাবাড়ি” নামে খ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎ চন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজরিত মামা বাড়ি মহেশ গল্পের কাশিপুর জমিদারবাড়ি অযত্ন, অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।

জীবননগর উপজেলার শহর থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরে কেডিকে ইউনিয়নের কাশীপুর গ্রামে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এই জমিদার বাড়িটি বিশেষভাবে পরিচিত কারণ জনপ্রিয় লেখক, ঔপন্যাসিক, গল্পকার ও কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত স্থান হিসেবে কালের সাক্ষী হয়ে আজও আছে। কারণ তিনি তার একমাত্র মামাবাড়ি কাশিপুর বেড়াতে এসে রচনা করেন তার জনপ্রিয় ছোট গল্প ‘মহেশ’। জানা যায়, ১৮৬১ সালে জীবননগর উপজেলার কেডিকে ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামে জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করা হয়। এ বাড়িতে থাকতেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের মামা জমিদার বিনয় কুমার মজুমদার। পশ্চিম বঙ্গের নদীয়া জেলার অন্তর্গত ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের আগে এ এলাকার বিশাল অংশ জুড়ে ছিল তার জমিদারি ও শাসন। দাপটের সাথে তিনি শাসন চালিয়ে ছিলেন।

বর্তমান বসবাসরত বাসিন্দাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে দেশভাগের আগে ভারতে ১২শ’ বিঘা জমি বিনিময় করে বিনয় কুমার মজুমদার পরিবার নিয়ে ভারতে চলে যান। বাড়িটির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। বর্তমানে সংস্কারের অভাবে ভবনটি একেবারে জড়াজীর্ণ। কালের সাক্ষী তা আজ হারাতে বসেছে ইতিহাস।আর সংস্কারের অভাবে তার সৌন্দর্য আজ হারাতে বসেছে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com